
মৃত্যু অবধারিত মৃত্যু যখন আসবে। তবে এই মৃত্যুটার দায় কে নিবে। এমন বর্ষাকালে মানুষ কত দিকে খেয়াল রাখতে পারে শহরের সিএনজি অটোরিকশা গুলো খাচা দিয়ে আগাগোরা মোড়ানো থাকে ছিনতাইকারির ভয়ে আজ সে খাচা ভেতর থেকে বের হতে না পেরেই হয়ত পরপারে পাড়ি জমিয়েছে দুজন এমনটাই বললেন স্থানীয় এক বাসিন্দা।
বন্দর নগরীর ২নং গেইট এলাকায় মেয়রগলি নামে ক্ষেত চশমা হিলের মাঝখানে দিয়ে চলে গেছে একটি খাল, প্রচুর বর্ষণের কারণে পানিতে টইটম্বুর ছিল। খালের পাশ ঘেঁষে চলে গেছে একটি ইটের তৈরি রাস্তা, পাশেই টিএনটি কলোনি, কলোনি হতে একটি সিএনজি অটোরিকশায় টিএনটি কলোনি হতে চারজন যাত্রী পশ্চিমে রেললাইনের দিকে যাত্রা কালে এ দূর্ঘটনার শিকার হয়।
মূলত রাস্তার সাথে লাগানো একটি সিঁড়ির সাথে সিএনজি অটোরিকশাটির পেছনের একটি চাকার সাথে ধাক্কা লেগেই উল্টে গিয়ে খালে পড়ে দূর্ঘটনার কবলে পড়ে প্রাণ হারায় কর্ণফুলী থানার খাদিজা বেগম (৬৫) এবং চালক সুলতান (২৭) পাচলাইশ থানার বাসিন্দা। ফায়ারসার্ভিস এবং স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করে।
স্থানীয়দের দাবি খালে কোন প্রকার রেলিং না থাকার কারনে এ দূর্ঘটনার চিত্র দেখতে হয়েছে। তবে অনেকে এটাও দাবি করেন যে সরকারি রস্তার উপর সিঁড়ি থাকার কোন মানে হতে পারে না সিঁড়িটির কারণেই সিএনজিটি উল্টে জানমালের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
দূর্ঘটনায় কবলিত এক আত্মীয় জানায় ৩০(জুন) দুপুর ১২টার দিকে ডাক্তার দেখাতে গিয়ে আর ফেরা হল না আর ডাক্তার দেখাতে হবে না।